ধোগী আর দ্বিতীয় হইলেও উহা বর্তমান জনসমাজের অনুপযোগী ! এখনকার এই উন্নত শতাব্দীর ধৰ্ম্মশাস্ত্রে পূৰ্ব্বোক্ত প্রকার কখনই স্থান পাইতে পারে না । ফলতঃ যাহা দেশোপযোগী ও কালোপযোগী এইরূপ শোভন পরিচ্ছদই ব্রাহ্মধৰ্ম্মের গাত্রে শোভা পায়, নচেৎ একট। কিন্তু ত কিমাকার কৃত্রিম সাজসজ্জা নিশ্চয়ই इं * ক্ষে কদর্ম; করিয়া ফেলিবে । বাহা পরিচ্ছদের উপর দৃষ্টি রাখিয়া ব্রাহ্মধৰ্ম্মাদি গ্রন্থে হিন্দুধর্শের সত্য গৃহীত হওয়াতে ব্রাহ্মসমাজের আর একটী বিশেষ উণকার হইয়াছে , সে উপকারটি পৌত্তলিকতা হইতে ইহাকে রক্ষ। খমের কিছু দিন পূৰ্ব্বে অধ্যাত্মিক রূপক নাম প্রস্তাবে রাধাকৃষ্ণের মুক্তিটি যে কি অর্থে শাস্ত্রে গৃহীত হইয়াছে তাছা দেখাইয়াfছ । তখন ললিয়াছিলাম রূপকের মূলে তাপশা গ ঢ় সত্য প্রচ্ছন্ন রচিয়াছে। ইছ; দ্বারা রূপকে স্রষ্ট। মহা 'r so سے rھا۔ جم:سے پی و حت تا ۲ می ۹ م. - ، ، و ... تد تا ۹ - به سkStS KBB BBS KBJe DBBB BS BBBB த - هك - -- প্রকৃত সত্যটা তাহর হৃদয়ে জাগরূপ । তিনি SBS BBB BgK KSBBB BBB ; : #ी ! शें ध्र छ। }র না হৌক হুইয়া থাকি, স্বাস্তব ঘটনা! ও জন ল-{াজ সত{ট Fil. *iाझे छू; न् श् ितू द {६T পরিচ্ছদ কৃষ্ণ মুদিটিকে পূজা করে। ব্রাহ্মপৰ্ম্ম গ্রন্থ ও ব্যাখা নাদি এরূপ &চ্ছন্ন সত্যে বিশেষ সাপ ন প স্ট্র এখন যাহার। এই বাহা লপ করি তায় তুচ্ছ করিয়াছেন তাহর; নিশ্চম জানিবেন সে তা হ্লারাই ব্রহ্মসমাজে মুর্তিপূজার জরোপণ করিয়া যাই, তছেন। বর্তমানেই দ ধ ন মন্ত্রগ্রাহী ব্রাক্ষদিগের মধ্যে ইহারই মপো মতদ্বৈধ উপস্থিত । প্রাণায়ায লইয়! এই দ্বৈপীভাব । পোহ পরিচ্ছদে পু টিতে উদ্দেশ্য সিদ্ধি SATTTAT ATT AAAA AAASS | f ф কহিতেছেন প্রাণায়াম যোগের একটা অঙ্গ মাত্র, কেহবা কহিতেছেন ইহাই যোগ- ব- , স্তুত প্রাণায়াম চিত্তস্থৈৰ্য্যের খানিকট। সাহায্য করিলেও ইহা কদাচ সাক্ষাং যোগ নহে । । সেই জন্য কহিতেছি . এই জ্ঞানোজ্জল । কালেই যখন সত্যের বাহ্য পরিচ্ছদ লোকের এইরূপ চিত্তবিভ্রম জন্মাইয়া দেয়, তখন ইহা ব্যক্তিবিশেষের উপযোগী হইলেও সাধারণ । প্রণালী বলিয়া প্রচার করা সত্যধৰ্ম্ম ওচরকু বিচক্ষণ লোকের কর্তৃক্ল'নহে। 4ள் নন্দী মহাশয় এক স্থলে শাস্ত্র কথাটী লহুয়া বড় হুলস্থূল বাধাইয়াছেন । আমি !! উপরে যাহা বলিয়া আসিলাম তন্মধ্যেই এই আপত্তির খণ্ডন রহিয়।ছে একটু 株平ご ज्२}{छ ሐ” স্পষ্ট করিয়া বল অবশ্যক। তিনি লিয়াছেন ব্রাহ্মধৰ্ম্মের শাস্ত্র । ছহী : 4r_ ro ?? :) :: :: : করা ব্রাহ্মোচিত নহে । তাবশ্য নন্দ ; শয় শাস্ত্রের নাম শুনিলে অনিষ্ট ভাষায়: করিতে প’ েiন কিন্তু সকলে তাহ করেন না সত্যের শাসন তাছাই শ:স্ত্র । . . . “কিন্তু ত:পর একটী কথা মনী মহাশয়কে জিজ্ঞাস করি তিনি সত্যের শ:মন শিরে:ধর্ম্য করেন কি ন! ? যদি তাহাতে তা হ: কোন আপত্তি না থাকে তবে যাহাতে সৰ্ব্বজনীন ও সৰ্ব্বকালীন সত্য সংগ্ৰহীত হই, য়াছে সেই ব্রাহ্মধৰ্ম্ম গ্রন্থের শাসনে তিনি কি জন্য ভীত হইয়াছেন । তিনি কি সত্যের শাসন ছাড়িয় আসত্যের শাসন মান্য করিতে চান ? ফলত শাস্ত্র নামেই ভীত হওয়া সত্যানুরাগী ব্রাহ্মের উচিত নয় । , ইহাতে সত্যেরই এক প্রকার অবমাননা করা ट्ध्न !
