পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত - উত্তরাংশ.pdf/৪৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ ভাগ 0 শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত ৫৬ জগন্মোহন শিশুকাল হইতেই কৃষ্ণভক্ত। জগন্মোহনের পিতা বিষ্ণুভক্ত হইলেও পুত্রের এই ভক্তিভাব একবারেই ভালবাসিতেন না; কিন্তু মাতা পুত্রেরই পক্ষপাতিনী ছিলেন। শেষটা এইরূপ দাড়াইল যে, পিতা তাহাকে সংকীৰ্ত্তনে যাইতে একেবারে নিষেধ করিযা দিলেন এবং পুত্র যাহাতে সংসারাসক্ত হয়, তজ্জন্য এক সুন্দরী বালিকার সহিত পুত্রের বিবাহ দিলেন।" বিবাহের কিছুকাল পরে ঘটনাক্রমে তাহার গৃহে গোপীনাথ নামক জনৈক বৈষ্ণবের আগমন ঘটে, পিতা তখন বাড়ীতে ছিলেন না। এই বৈষ্ণবের সঙ্গ প্রভাবে জগন্মোহনের অনুরাগ আরও বিবৰ্দ্ধিত হইয়া উঠে। পরে পিতা ইহা জানিতে পারিয়া পুত্রের প্রতি আরও ক্রুদ্ধ হন এবং পুত্রকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করেন। এই সময় জগন্মোহনের পত্নী গর্ভবতী হইয়াছিলেন। যে ব্যক্তি শ্রীকৃষ্ণের মধুর মুরলী শুনিয়া বিমুগ্ধ হইয়াছে, যাহার প্রাণ র্তাহাব সন্ধানে ছুটিয়া ইতে আকুলি বিকুলি করিতেছে, দড়ির বন্ধনে তাহাকে কি আটকাইয়া রাখা যাইতে পারে ? স্বয়ং ভগবানই বুঝি তাহার মুক্তির উপায় বিধান করিয়া দিয়া থাকেন। একদা আলস্যবশে জগন্মোহনের গর্ভবতী পত্নী সন্ধ্যার পরে যখন নিদ্রার কোলে ঢলিয়া পড়িয়াছেন, তখন একজন উড়িয়া পাণ্ডা বেশী পুরুষ’ জগন্মোহনের ঘরে প্রবেশ কবিলেন এবং বলিলেন—“জগন্মোহনা আমার অনুসরণ কর, 《8 “রাম নারায়ণ বলি হাতে তালি দিল । নাম ধবনি শুনি শিশু হাসিতে লাগিল । শ্রীচৈতন্য যখন শিশু, তখন একদা একটি সাপ আসিয়া শয্যায় উপস্থিত দুইয়া শচীব ত্রাস উপস্থিত কবিঘাছিল, ইহার সম্বন্ধেও তদ্রুপ কথা আছে, এক ব্যক্তি জগন্মোহন জননীকে সংবাদ দেয় যথা --- “এক সাপ বেড়িয়াছে কুমার তোমাক, নিদ্রা যায় মোহন চেতন নাহি গুণি । ’ fo -چه མེ་སེམས་སོ།--ཁསྟབསྟར་ -ബ * = --م مجيمجب ; AEA ی۔ +۔۔ کی۔ ۔ --۔ ہ گندم۔ +۔۔۔۔ شیبہ fo - - 二寸量工 一一盲 一一一 -سجد تاری -; - == BBBBB BBB BB BBB BBBBB BBBBB BBBBBBS BBBBBB BBBBgg KKKg gBBBBS লিখিয়িাছেন ঃ– “কতক্ষণে সুধাবতী আসিয়া দেখেন। মাটি কে খাও বাচা, তজ্জিমা বলিল। শিশু বলে ও গোম মাও বৃথা দেও গালি, মাটিতে উদ্ভব দেখি হইযাছে সকলি । —ঐ উত্তরে মা বললেন—“মাটি খাইলে বোগ হয়, কান্তি হম ক্ষয়” তাহা শুনিমা পুত্র পলিলেন BBS BBBBB BBBB BBB BBBBBBB BBBB BBB BBSBBSBBBBBBB BBBBBBBS প্রকাশ কবিয়াছেন । প্রথমেই তিনি বলিয়াছেন যে ১৪৫০ শকে শ্রীচৈতনা এবং “নিত্যানন্দ প্রভু সশরীরে বিদ্যমান। BBBBBBB BBB BBB BBBB BBBB BBB BBS BBB BBBBBB BBBB BB BBBBBB BB দেওযার জন্য যে চেষ্টা করা হইয়াছে সব চেষ্টা পার্থ হইয়াছে।” আমরা বলি—এ জোড়া উদ্দেশ্যে চন্দ্রদ্বীপ ও পুরুন্দর প্রভৃতি নাম এবং পূবর্ণ বর্ণিত লীনা-কথার বর্ণনাও ব্যর্থ ও ভিত্তি বিহীন। উদাহরণ স্থলে মাত্র কযেকটি কথা এ স্থলে প্রদর্শন কবিলাম। জনশ্রুতি মতে এই কন্যার নাম গঙ্গা, জগন্মোহন ভাগবতকাল লিখিয়াছেন— যজ্ঞেশ্বর বায়-কন্যা মাযাবতী। অপূবর্ণ লক্ষণ কন্য। যে ভগবতী।” ভাগবতকাব ললেন যে বিবাহের ঘটকের নাম গঙ্গাদাস ছিল। তাহা হইতেও পালে এবং মামাবতীর নামান্তবও গঙ্গা হইতে পাবে। ঐ গ্রন্থ মতে চন্দ্রদ্বীপের ৩খন যিনি বাজা ছিলেন, তিনি ইহাব মাসীকে বিবাহ করেন। বৈদ। কায়স্থের এই বিবাহের প্রসঙ্গে নব্য ভারত বলিয়াছেন-—“চন্দ্ৰদ্বাপে বৈদ্যরাজা ছিলেন কি না জানা যায় না। বোধ হয় পূৰ্ব্বে চন্দ্রদ্বীপেও কায়স্থগণ বৈদ্যের কন্যা বিবাহ করতেন। সে প্রথার অবশেষ মৈননসিংহ শ্রীহট্টাদি দেশে এখন বিরাজমান।" “তবে আগো ইহা মাগো কেনে না বলিলে ৷ ” ইত্যাদি ইত্যাদি।